সারা দেশে একযোগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীত গাওয়ার কর্মসূচি দিয়েছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) এ কর্মসূচী পালন করবে সংগঠনটি। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে সংগঠনটি।
মনে রাখবেন, উদীচী বাংলাদেশে ভারত এর অন্যতম কালচারাল ফ্রন্ট। আপনাদের একটু ভেঙ্গে বললেই বুঝতে পারবেন যে উপরে শিল্পীগোষ্ঠী এবং ভিতরে ভিতরে ভারতীয় কালচারকে প্রোমোটে কাজ করা এই কুলাঙ্গার সংগঠনটি কত ব্যাপকতা লাভ করেছে।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী (উদীচী) হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সাংস্কৃতিক সংগঠন। ১৯৬৮ সালে কথাশিল্পী সত্যেন সেন উদীচী গঠন করেন। বর্তমানে ৯১ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় সংসদের তত্ত্বাবধানে দেশব্যাপী উদীচীর কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। ঢাকা কেন্দ্রকে ভিত্তি করে ৭১টি সাংগঠনিক জেলাসহ তিন শতাধিক শাখা রয়েছে। জেলা কমিটি সমূহ ৪৭ সদস্য বিশিষ্ট এবং শাখা কমিটি সমূহ ২৫ সদস্য বিশিষ্ট।
বর্তমানে উদীচীর সদস্য সংখ্যা প্রায় ১৫,০০০। বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঢাকার ১৪/২ তোপখানা সড়ক (দোতলায়) অবস্থিত। এছাড়াও প্রবাসে উদীচীর ৬টি শাখা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সে।
উদীচীর এভাবে সক্রিয় হয়ে উঠা ওপারের সাংস্কৃতিক অপতৎপরতার ইঙ্গিত দেয়। হিন্দুত্ববাদী ভারত এখন ফ্যাসিস্ট হাসিনা না থাকায়, ব্যাকগ্রাউন্ডে এইসব সংগঠনকে দিয়ে তাদের ড্রকটিনাল কাজ গুলো করিয়ে নিবে। যারা উপরে বলবে আমরা এই দেশ ও দেশের সংস্কৃতিকে ভালোবাসি কিন্তু ভিতরে থাকবে তাদের হিন্দুত্ববাদী চিন্তাধারা।